তোমরা সবাই জানো শরত মানেই বাঙালির দুর্গাপুজো। প্রকৃতির সর্বত্র এখন মায়ের আগমনীর সুরে মুখরিত। পুজোর আনন্দের আভাস গ্রামে-শহরে। তোমরাও নিশ্চয়ই প্রস্তুত হচ্ছো !
তোমরা সবাই জানো শরত মানেই বাঙালির দুর্গাপুজো। প্রকৃতির সর্বত্র এখন মায়ের আগমনীর সুরে মুখরিত। পুজোর আনন্দের আভাস গ্রামে-শহরে। তোমরাও নিশ্চয়ই প্রস্তুত হচ্ছো !
১৫ই আগস্ট শুধু একটি তারিখ নয়, এটি দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করা অগণিত শহীদ ও সংগ্রামী মানুষের ত্যাগ ও বীরত্বের প্রতীক।
বর্ষার গল্প তো হলো। এবার তোমাদের বলব দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের কথা। তিনি ছিলেন একজন মহান দেশপ্রেমিক, দক্ষ আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং কবি। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাশ।
বর্তমানে নানা ধরনের দূষণ, বনভূমি ধ্বংস, অতিরিক্ত প্লাস্টিক ব্যবহার ও প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহারের ফলে পরিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের প্রত্যেকেরই কিছু কর্তব্য রয়েছে।
তোমরা নিশ্চয়ই জানো, বাংলার শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীতের ক্ষেত্রে দু’দুজন কিংবদন্তী মানুষ জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই মে মাসে। তাঁদের একজন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর একজন কাজী নজরুল ইসলাম।
ঠিক পরের দিনটি বাঙালির বড় আপন, বড় আনন্দের, পয়লা বৈশাখের নতুন ভোর। সব মলিনতা মুছে ফেলে নতুন পোশাক পরে বাঙালিরা মিলিত হয় পয়লা বৈশাখের সর্বজনীন উৎসবে।
প্রতিবারের মতোই খেলার সাথীদের নিয়ে রঙ খেলবে। লাল, কমলা, গোলাপী, সবুজ আবীরে রাঙিয়ে তুলবে একে অপরকে। তবে, কেউ কারও চোখে রঙ দিও না। আর এমন রঙ খেলায় ব্যবহার করো না, যা ত্বকের ক্ষতি করে। এছাড়া এমন রঙও খেলায় ব্যবহার করা উচিত নয়, যা পরিবেশকে দূষিত করে।
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ছাত্ররা আন্দোলনে নামেন। তাঁদের আত্মত্যাগের স্মরণে বাংলাদেশে দিনটি শহীদ দিবস হিসাবে পালিত হয়।
তোমাদের জন্য আনন্দের খবর, প্রকাশিত হলো নতুন বছরের উপহার ‘ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল’ জানুয়ারি সংখ্যা। সারা বিশ্বে এই সময়টায় উৎসবের ধুম পড়ে যায়। আমাদের দেশেও নতুন বছর অত্যন্ত উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হয়।
ডিসেম্বরের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। এদিন সবচেয়ে দেরিতে সূর্য অস্ত যায়। তোমরা সবাই জানো, ২৫শে ডিসেম্বর বড়দিন বা ক্রিসমাস, যা মূলত যীশুখ্রিস্টের জন্মদিন রূপে উদযাপন করা হয়।
ভারতে প্রতি বছর এই দিনটি শিশুদের অধিকার, শিক্ষা ও সামগ্রিক কল্যাণকে গুরুত্বে রেখে উদযাপন করা হয়।
দুর্গা পূজা কেবলমাত্র ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও এক বৃহৎ সামাজিক অনুষ্ঠান।
সব মিলিয়ে শরৎকাল বাংলার মানুষের হৃদয়ে এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে। বাঙালি জীবনে শরৎকাল আর দুর্গাপুজো একাত্ম হয়ে আছে ।
১৫ই আগস্ট আমাদের স্বাধীনতা দিবস। এই বছর সারা দেশ শ্রদ্ধা ও সম্মানের সঙ্গে পালন করবে ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস।
নদীমাতৃক বাংলার সমস্ত নদী জলে পূর্ণ হয়ে ওঠে বর্ষাকালে। নদীর ময়লা-আবর্জনা দূরে সরে যায় বর্ষার নির্মল ধারাপাতে। প্রাণ ফিরে পায় প্রকৃতি। বর্ষাকে তাই প্রকৃতির রানী বলা হয়।
তোমরা ভবিষ্যত নাগরিক। তোমরা যদি এখন থেকে সচেতন ও সাবধানী হও, সুস্থ ও সুন্দর হবে পরিবেশ, বাঁচবে পৃথিবী।
নিজেদের পাশাপাশি আশপাশের গাছপালা, পশুপাখিকেও যত্ন করো। গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত জল দিতে হবে, যাতে ওরা শুকিয়ে না যায়। আর ছাদ বা জানালার একধারে জলভরা ছোট পাত্র রেখো তৃষ্ণার্ত পাখিদের জন্য। ভালো থেকো আর ভালো রেখো সবাইকে।
তোমাদের জন্য বসন্তের সবচেয়ে বড় উপহার হলো এই রঙের উৎসব অর্থাৎ দোল। প্রকৃতির রঙিন মেজাজের সঙ্গে তাল রেখেই মেতে ওঠার উপলক্ষ হলো দোল উৎসব।
দেখতে দেখতে এসে গেল ফেব্রুয়ারি মাস। আর কদিন পরেই সরস্বতী পুজো। তোমাদের স্কুলেও নিশ্চয়ই পুজোর আয়োজন শুরু হয়ে গেছে। কারও কারও আবার বাড়িতেও হচ্ছে পুজোর ঘটাপটা।
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে একটি বিশেষ নাম–বাবাসাহেব আম্বেদকর। আমাদের সংবিধানের মুখ্য রচয়িতা তিনি।
আর কিছুদিন পরই বড়দিন। যিশুখ্রিষ্টের জন্মোৎসব পালন করবে সারা বিশ্বের মানুষ। ছোট্ট বন্ধুরা, তোমাদের জন্য বড়দিন মানেই তো ভরপুর ছুটি, প্রচুর আনন্দ, কেক-পেস্ট্রি আস্বাদন আর বড়দিনের সকালে ঘুম ভাঙতেই সান্তাক্লজের কাছ থেকে উপহার প্রাপ্তি !!
তোমরা শিশু, ফুলের কুঁড়ি, ভোরের আলো, চাঁদের হাসি। উঠবে ফুটে তারার মতো, ছড়াবে রঙ রাশি রাশি…।