ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।
ঠিক পরের দিনটি বাঙালির বড় আপন, বড় আনন্দের, পয়লা বৈশাখের নতুন ভোর। সব মলিনতা মুছে ফেলে নতুন পোশাক পরে বাঙালিরা মিলিত হয় পয়লা বৈশাখের সর্বজনীন উৎসবে।
এগোতে এগোতে হঠাৎই চিৎকার–ও মাগো…!
সোনার একটা পা পড়ল খাদে। কিছুতেই উঠতে পারল না। তলিয়ে যেতে থাকল। কিন্তু বুদ্ধি করে হাত দুটোকে মাথার ওপরে তুলে রাখল।
দোকানি অবাক হয়ে তাকিয়ে বলল–কাতরাসগড় তো পেছনে ফেলে এসেছেন বাবুজি। এটা চন্দ্রপুরা টাউন। এই তো সামনে পোস্ট অফিস মোড়।
ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।
জেনে রাখা প্রয়োজন, জন্মদাত্রী মায়ের মতোই প্রকৃতি মানুষের হাজার অত্যাচার, অনাচার সহ্য করে ভালোবাসায় ভরিয়ে রেখেছে আমাদের। তাই প্রকৃতিকে সম্মান দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের সবার।
‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।
রাজা মণিটি দেখে খুবই বিস্মিত হলেন। তিনি নিজে মণিটিকে নদীর জলে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন। তিনি মন্ত্রীকে প্রশ্ন করলেন কীভাবে মণিটি খুঁজে পাওয়া গেল। আর এত দিনই বা পাওয়া যায়নি কেন?
গাইড আমাদের একে একে দেখালেন মুকুলের বাড়ি, গিরিধারীর বাড়ি, মুকুলের হোলিখেলার জায়গা, আরো কত কী ! মনে হচ্ছিল সোনার কেল্লা যেন জীবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছে আমাদের চোখের সামনে।