ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।

তোমরা নিশ্চয়ই জানো, বাংলার শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীতের ক্ষেত্রে দু’দুজন কিংবদন্তী মানুষ জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই মে মাসে। তাঁদের একজন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর একজন কাজী নজরুল ইসলাম।

ছোটোদের হাসি-খুশি-মজার বিবিধ আয়োজন কৌতুক নকশায়।

ভগবান মৃদু হেসে বলেন, আমার চোখে আমার সকল সৃষ্টিই সমান। তুচ্ছ-উচ্চ বলে কিছু নেই। তোমার ভালোবাসার দৃঢ়তায় আমি মুগ্ধ হয়েছি। বলো, কেন তুমি আমাকে ডেকেছো?

বন্ধু এখনও হয়নি দাদান। ও তো আমাদের কথা বুঝতেই পারে না। আমরাও ওর কথা বুঝি না। নীলা আন্টি বলেছে, ও নাকি পাহাড়ের ছেলে। ওরা নেপালি ভাষায় কথা বলে। সেটা কী দাদান ?

ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।

শুধু গল্প-উপন্যাস নয়, সত্যজিৎ রায় তোমাদের জন্য লিখেছেন দারুণ মজার ছড়ার বই ‘তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম’, যেখানে পাওয়া যায় শিশুসুলভ কল্পনা ও কৌতুকের মিশেল।

‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।

মায়ের মৃত্যুর পর বেশ কয়েক মাস কেটে গেল। গ্যাঁ-গোঁ আর আগের মতো দুষ্টুমি করে না, মিথ্যা কথাও বলে না। মায়ের শোক তাকে অনেক শান্ত আর ভদ্র করে তুলেছে, মাকে সে কোনো মতেই ভুলতে  পারছে না।

পরবর্তী গন্তব্য ছিল ঐতিহাসিক আগুয়াডা ফোর্ট। ২০০ বছরের পুরোনো এই ফোর্ট তৈরি করে পর্তুগিজরা। ‘আগুয়াডা’ শব্দের পর্তুগিজ অর্থ হল জলে ঘেরা ভূমি।