ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।
ভারতে প্রতি বছর এই দিনটি শিশুদের অধিকার, শিক্ষা ও সামগ্রিক কল্যাণকে গুরুত্বে রেখে উদযাপন করা হয়।
ঠাকুরমশাই, আমি তো কোনো দোষ করিনি। দুটো পাকা তাল পেয়েছিলাম। আজ বাদে কাল জন্মাষ্টমী। তাই ভাবলাম মন্দিরে দিয়ে আসি।
নদীর কাছাকাছি এসে দেখে একটা লেপার্ড জল খাচ্ছে। ভয়ে সবার বুক হিম হয়ে গেল। ফিরে পালাবে কিনা ভাবতে ভাবতেই হঠাৎ ডালপালা সরিয়ে একটা বিশাল বুনো হাতি বেরিয়ে এলো। সে ছেলেমেয়েগুলোর দিকে তাকালেই না। সেও আসলে জল খেতে এসেছিল।
ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডিগ্রী প্রদান করে। ওই বছরই তিনি প্রথম সাগর পাড়ি দিয়ে লন্ডন যান। এরপর থেকেই তিনি ঘন ঘন বিদেশ থেকে বক্তৃতা দেবার আমন্ত্রণ পেতে থাকেন। এর অন্যতম কারণ তাঁর অসাধারণ বাগ্মিতা।
‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।
কার ঘর রে? কার এ সমস্ত? কে ছিল এই ঘরে? বড়রাও মুখ চাওয়াচাওয়ি করে। তাই তো! ঘরটা খোলা বারণ হয়ে আছে জন্মের আগের থেকে।
বিপুল বেগে জলরাশি কোথা থেকে দৌড়ে এসে ঝরে পড়ছে। তারপর একটু ঝুঁকে দেখি, সে আরো বিপুল বেগে আরো নিচের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে কোথায় যেন ছুটে চলেছে। বাকরুদ্ধ হয়ে কতক্ষণ যে কেটে গেল।