শিশু, সহৃদয়তা দিবস ও উৎসব
চলে গেল সোনালি শরৎ
হিমের পরশ নিয়ে
এসে গেল দরদী হেমন্ত,
মাঠে মাঠে পাকা ধান
নবান্ন দরজায়
অন্তরে খুশি অফুরন্ত !!
ছোট্টো বন্ধুরা,
দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজো, কালীপুজো এবং ভাইফোঁটা–সবই হয়ে গেল। আপাতত উৎসব পর্ব শেষ। এবার লেখাপড়ায় মন দেওয়ার পালা। ইতিমধ্যে পুজো উপলক্ষে প্রকাশিত কিছু কিছু শারদ সংখ্যা বা বার্ষিকী নিশ্চয়ই হাতে পেয়ে গেছো। স্কুলের পড়ার ফাঁকে ফাঁকে অবশ্যই পড়বে বইগুলো।
তোমরা সবাই জানো, ১৪ই নভেম্বর শিশু দিবস। এই দিনটি ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। নেহরুজি শিশুদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন এবং তাঁকে ‘চাচা নেহরু‘ বলে সম্বোধন করা হতো। ভারতে প্রতি বছর এই দিনটি শিশুদের অধিকার, শিক্ষা ও সামগ্রিক কল্যাণকে গুরুত্বে রেখে উদযাপন করা হয়। শিশুদের কল্যাণে নেহরুজির অবদান ছিল অসীম।
১৩ই নভেম্বর আর একটি উল্লেখযোগ্য দিন। সারা বিশ্বে দিনটিকে বিশ্ব সহৃদয়তা দিবস (World Kindness Day) হিসেবে পালন করা হয়। দিনটি প্রথম উদযাপিত হয় ১৯৯৮ সালের ১৩ই নভেম্বর। ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত World Kindness Movement নামের একটি সংগঠন এর উদ্যোক্তা। এর সূচনা হয় জাপানে। সংগঠনটির মূল লক্ষ্য ছিল বিশ্বজুড়ে সহৃদয়তা এবং সহমর্মিতা ছড়িয়ে দেওয়া, যা সমাজকে আরও মানবিক ও শান্তিপূর্ণ করে তুলবে।
ছবি ঋণ ইন্টারনেট
পাঠকদের মন্তব্য
250