বাস্তবে চাঁদ কিন্তু অত্যন্ত রুক্ষ, কর্কশ এক জায়গা। সেখানে জল নেই, বাতাস নেই, ধূ ধূ অসমতল প্রান্তর। পৃথিবীর অনুপাতে সেখানে ১৪ দিন টানা দিন আর ১৪ দিন টানা রাত।
বাস্তবে চাঁদ কিন্তু অত্যন্ত রুক্ষ, কর্কশ এক জায়গা। সেখানে জল নেই, বাতাস নেই, ধূ ধূ অসমতল প্রান্তর। পৃথিবীর অনুপাতে সেখানে ১৪ দিন টানা দিন আর ১৪ দিন টানা রাত।
পাগল কুকুর কামড়ানোর পর একমাস থেকে তিনমাসের মধ্যে রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। দেহের ওপরের অংশে, মানে গলায়, বুকে, মাথায় কামড়ালে সংক্রমণ আরো তাড়াতাড়ি হতে পারে।
কিছু পাখি আছে, যারা মানুষের মতো দোতলা ঘর বানায়। দোতলা থাকবার জায়গা হিসাবে ব্যবহার করে, একতলাকে পাহারা ঘর হিসাবে ব্যবহার করে। কিছু কিছু পাখি আছে ঝাঁকে ঝাঁকে একসাথে থাকতে ভালবাসে।
পাখিরা তাদের ডানার সাহায্যে ওড়ে–এটা যেমন ঠিক। তেমনই তাদের শরীরের কাঠামোও খুব হালকা। হাড়গুলোও তেমনি। তার উপর তাদের দেহের ভিতর বাতাসের থলি আছে, যা তাদের ডানা আরও হালকা করে তোলে।
শুধু গল্প-উপন্যাস নয়, সত্যজিৎ রায় তোমাদের জন্য লিখেছেন দারুণ মজার ছড়ার বই ‘তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম’, যেখানে পাওয়া যায় শিশুসুলভ কল্পনা ও কৌতুকের মিশেল।
জেনে রাখা প্রয়োজন, জন্মদাত্রী মায়ের মতোই প্রকৃতি মানুষের হাজার অত্যাচার, অনাচার সহ্য করে ভালোবাসায় ভরিয়ে রেখেছে আমাদের। তাই প্রকৃতিকে সম্মান দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্বও আমাদের সবার।
অরণ্যের গাছপালাদের মধ্যে খোলা আকাশের নিচে, মুক্ত পরিবেশে সবচেয়ে ভালো থাকে ওরা। বলা বাহুল্য, ওদের ভালো থাকার ওপর মানুষের অর্থাৎ আমাদেরও ভালো থাকা অনেকটাই নির্ভর করে। আসলে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী একে অপরের পরিপূরক, সে সভ্য সমাজেই হোক বা গভীর অরণ্যে ।
১৫৬৪ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি ইটালির পিসায় জন্মগ্রহণ করেন আধুনিক বিজ্ঞানের জনক গ্যালিলিও গ্যালিলি। তিনি উন্নত মানের টেলিস্কোপ নির্মাণ করে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা করে কোপার্নিকাসের মডেলের কিছু ত্রুটি সংশোধন করে কোপার্নিকাসের তত্ত্বকেই সঠিক বলে ঘোষণা করলেন।
প্রতিবছর কলকাতা বইমেলার আয়তন বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। গত বছর হাজারের ওপর স্টল হয়েছিল। পৃথিবীর নানা দেশ তাতে অংশ নিয়েছিল।
গির্জার অভ্যন্তরে খ্রিস্টের জীবনকে সুন্দর চিত্রকর্মের মাধ্যমে চিত্রিত করা হয়েছে। মাতা মেরির মূর্তিটিও সুন্দর সজ্জাসহ বেদীতে রাখা আছে। গির্জার ভিতরে ছবি তোলার নিয়ম নেই। অর্থাৎ এর অনন্যতা স্মৃতিতেই ধরে রাখতে হবে।
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডিগ্রী প্রদান করে। ওই বছরই তিনি প্রথম সাগর পাড়ি দিয়ে লন্ডন যান। এরপর থেকেই তিনি ঘন ঘন বিদেশ থেকে বক্তৃতা দেবার আমন্ত্রণ পেতে থাকেন। এর অন্যতম কারণ তাঁর অসাধারণ বাগ্মিতা।
এই আশ্রমের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের অন্যতম ছিল চরকা কেটে সুতো তৈরি। চরকা হলো তুলো থেকে সুতো তৈরির হস্তচালিত একরকম যন্ত্র। এছাড়াও চাষাবাদ, বস্ত্র তৈরির কাজ এবং অন্যান্য সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো এখানে ।
এদেশে ছাপাখানার পথিকৃৎ হল শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস৷ কারণ, বিষয়বৈচিত্র্য আর গুণগত উৎকর্ষ ছিল ওখানেই।
দেশ বলতে আমরা কি বুঝি? দেশ হল চারপাশের অন্য দেশ দিয়ে ঘেরা এলাকার মধ্যে যে ভূখণ্ড সেটিই একেকটি দেশ। সেই নির্দিষ্ট দেশে যারা স্থানীয়ভাবে বসবাস করে সেই দেশ তাদের I
প্রাকৃতিক ভারসাম্য মানবসমাজের অস্তিত্ব রক্ষার অন্যতম প্রধান অঙ্গ। অর্থাৎ আমাদের ভালো থাকার প্রয়োজনেই জঙ্গলে বাঘের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা জরুরি।
পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের ব্যবহারের ক্ষতিকারক দিকটির কথা অবশ্যই উল্লেখ্য৷ প্লাস্টিক জল নিরোধক, হালকা এবং আকারে পরিবর্তনযোগ্য৷
বাংলা সাহিত্য ও সঙ্গীতের ক্ষেত্রে কিংবদন্তি এই দুই স্রষ্টার অজস্র অবদানে সমৃদ্ধ হয়েছি আমরা। একজন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অপরজন কাজী নজরুল ইসলাম।
১৮১৬ সালে স্থাপিত হিন্দু কলেজ ছিল এদেশীয় ছাত্রদের জন্য প্রথম আধুনিক স্কুল। এটা স্থাপন করেছিলেন এদেশের ধনবান সমাজপতিরা। আগে ছিল মুসলমান আমল। তখন ফার্সি শিখতেন এদেশের সম্পন্ন হিন্দু পরিবারের ছেলেরা। তাতে চাকরি বাকরি কাজকর্মের সুবিধা হত। এখন ইংরেজ আমল।
বসন্ত-উৎসবকে অন্যরকম ভাবে সাজিয়েছিলেন শিল্পী নন্দলাল বসু, শান্তিদেব ঘোষ প্রমুখ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বসন্তোৎসবকে দোল বা হোলির নিতান্ত আমোদ-প্রমোদ থেকে মুক্ত করে ঋতু উৎসবের পর্যায়-ভুক্ত করেন।
যে ভাষায় প্রথম মাকে ডাকি আমরা, সেটাই তো মাতৃভাষা। যে ভাষায় মায়ের স্নেহ-মমতা বর্ষিত হয়, তাই হলো মাতৃভাষা। তোমরা সকলেই নিশ্চয়ই জানো, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
জানুয়ারি মাসে জন্মেছিলেন বাংলা তথা ভারতের দুই কৃতী সন্তান–স্বামী বিবেকানন্দ এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু।
বিজ্ঞানচর্চায় তাঁর অতুলনীয় অবদানের জন্য বাংলা, ভারত তথা বিশ্বের বিজ্ঞানসাধনার ক্ষেত্রে অতি শ্রদ্ধাপূর্ণ এক নাম আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়। তিনি ছিলেন একাধারে একজন প্রবাদপ্রতিম রসায়নবিদ, শিক্ষক, দার্শনিক ও কবি।
শীত পড়লেই আমাদের মনটা যেন কেমন উদাস হয়ে যায়। গাছের ডাল থেকে টুপটাপ ঝরে পড়া পাতারা উত্তুরে হাওয়ার কোথায় যে উড়ে যায় ! আচ্ছা, গাছের কী তখন মন খারাপ করে না ?…