চিনির থমথমে মুখের দিকে তাকিয়ে তার ঠাম্মি বললেন, আজও তোমার আগেই শিল্পীরা হাজির হয়ে গেছে বুঝি?
সেই অপরিচিত মানুষটির দিকে একবার তাকিয়েই আশায় কুঁড়ে ছেলেটির চোখ ঝলমলিয়ে ওঠে। এক নজরেই বোঝা যায়, বাক্সটা বেশ ভারি। তবু বাধ্য হয়ে ওটাই বইতে হয় তাকে।
ছোটো ছোটো কাঠের কটেজে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা। তেমনই একটি ঘরে ব্যাগপত্র রেখে, ফ্রেশ হয়ে ঘরের সামনের ছোটো বারান্দায় এসে বসলাম। চা দিয়ে গেল রিসর্টে কর্মরত ছেলেটি।
সেই কলকাতা গড়ে ওঠার কালেই খাদ বুজিয়ে পথ। এতে কল্পনার কোনও রসায়ন নেই–তা সত্যি ইতিহাস, সেই কাহিনিই বলব৷
১৮১৬ সালে স্থাপিত হিন্দু কলেজ ছিল এদেশীয় ছাত্রদের জন্য প্রথম আধুনিক স্কুল। এটা স্থাপন করেছিলেন এদেশের ধনবান সমাজপতিরা। আগে ছিল মুসলমান আমল। তখন ফার্সি শিখতেন এদেশের সম্পন্ন হিন্দু পরিবারের ছেলেরা। তাতে চাকরি বাকরি কাজকর্মের সুবিধা হত। এখন ইংরেজ আমল।
ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল সংকলনের এপ্রিল সংখ্যার মুখ্য আকর্ষণ বর্ষবরণ...! সবাইকে শুভেচ্ছা।