ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।
বর্তমানে নানা ধরনের দূষণ, বনভূমি ধ্বংস, অতিরিক্ত প্লাস্টিক ব্যবহার ও প্রাকৃতিক সম্পদের অপব্যবহারের ফলে পরিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের প্রত্যেকেরই কিছু কর্তব্য রয়েছে।
ঘোর কাটতে না কাটতে, জিপসি একটু দূরে যেতেই দেখি সামনে একহাত দূরে একটি চিতাবাঘ দাঁড়িয়ে আছে, আর তার পিছনেই ‘হালুম’ গর্জন–গাইড বলল, ওটা ওয়াই মার্কের ডাক। গর্জন শুনেই চিতাবাঘটি উঠে পড়ল সামনের গাছে।
কিছুক্ষণ আগেই স্কুল থেকে বাড়ি ফিরেছে সে। আজ শুক্রবার। কাল-পরশু ছুটি আছে। অনেকক্ষণ জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকল। চড়ুই বা টুনটুনি কাউকেই দেখতে পেল না। মনটা খারাপ হল তার। তবে কি ওরা তিয়নের রাগ বুঝতে পেরে গেছে?
ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।
পাখিরা তাদের ডানার সাহায্যে ওড়ে–এটা যেমন ঠিক। তেমনই তাদের শরীরের কাঠামোও খুব হালকা। হাড়গুলোও তেমনি। তার উপর তাদের দেহের ভিতর বাতাসের থলি আছে, যা তাদের ডানা আরও হালকা করে তোলে।
‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।
এদিকে স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল, তিনলোকেই হৈ-চৈ পড়ে গেল। বিধাতা না থাকলে ত্রিলোকের কাজকর্ম সব সুষ্ঠুভাবে হবে কী করে! ব্রহ্মাণ্ড রসাতলে যাবার উপক্রম হল। দেবতারা জরুরি আলোচনায় বসলেন।
ততক্ষণে অন্ধকার নেমেছে চরাচর জুড়ে। পাখির দল বাসায় ফিরে এসেছে। গাছে গাছে শোনা যাচ্ছে তাদের কিচিরমিচির। ডিনারে রুটি চিকেন খেয়ে কম্বলের আশ্রয়ে যখন ঢুকলাম, তখন ঝিঁঝিঁর ডাক ছাড়া আর কোনও শব্দ নেই।