ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল সংস্করণ ইতিমধ্যেই পছন্দ করেছেন সব বয়সী পাঠক। এই পাতায় থাকল যোগাযোগ।
তোমাদের জন্য বসন্তের সবচেয়ে বড় উপহার হলো এই রঙের উৎসব অর্থাৎ দোল। প্রকৃতির রঙিন মেজাজের সঙ্গে তাল রেখেই মেতে ওঠার উপলক্ষ হলো দোল উৎসব।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেবরা বাগবাজারে বানালো পেরিনস গার্ডেন–সিরাজকে আটকানোর জন্য সেখানে কামানও বসানো হয়েছিল।
এইসময়ে মান্তুর ঠাকুমাকে মনে পড়ে খুব। তিলতিল করে মৃত্যুর দিকে ধেয়ে চলা ঠাকুমা হঠাৎ মারা যাবার আগের দিন অবধি মান্তু আর তিতিনকে ঠাকুরমার ঝুলির গল্প শোনাত।
হালকা হাসির দুলকি চালে স্বপ্ন দেখার হাতছানি ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটালের ছড়া-কবিতায়।
বসন্ত-উৎসবকে অন্যরকম ভাবে সাজিয়েছিলেন শিল্পী নন্দলাল বসু, শান্তিদেব ঘোষ প্রমুখ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বসন্তোৎসবকে দোল বা হোলির নিতান্ত আমোদ-প্রমোদ থেকে মুক্ত করে ঋতু উৎসবের পর্যায়-ভুক্ত করেন।
দিনের পরে দিন গড়িয়ে গেল। মাঝে মাঝে, ক্কচিৎ কখনো ভগুবাবুর কাছ থেকে নিতান্ত প্রয়োজনে কিছু টাকা চেয়ে নিয়েছে রমাই। ইতিমধ্যে রমাইয়ের ছেলে ডাগর হয়েছে।
গন্তব্য কমলা গ্রাম সিটং-এ। কমলালেবু চাষ থেকে এহেন কমলা গ্রাম খেতাব। তোমাদের প্রিয় দার্জিলিংয়ের কমলালেবুর অনেকটাই এই উত্তরবঙ্গের সিটং থেকে মেলে। যেতে যেতে দেখলাম খোলা আকাশের নিচে ছড়ানো প্রান্তরে কমলা শুকোনো হচ্ছে রোদে।