ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।
ডিসেম্বরের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন। এদিন সবচেয়ে দেরিতে সূর্য অস্ত যায়। তোমরা সবাই জানো, ২৫শে ডিসেম্বর বড়দিন বা ক্রিসমাস, যা মূলত যীশুখ্রিস্টের জন্মদিন রূপে উদযাপন করা হয়।
দীঘির পশ্চিম পাড়ের ঢালে বিশাল একটা শিরীষ গাছের তলায় গিয়ে গরুর গাড়ি থামলো। মেলায় পৌঁছে গেল বংশী। গোরুর কাঁধ থেকে গাড়ির জোয়াল নামিয়ে দিল মদন। ঠাকুমা মদনের হাতে দু’টাকা দিয়ে বলল, কলা, মিষ্টি কিনে মুড়ি খেয়ে নিবি। আমরা মেলায় যাচ্ছি তাহলে।
কাকের কথায় হাতির চেতনা হলো। ঠিকই তো। এভাবে চললে এই বনে একদিন ভালো পশু-পাখি আর থাকবে না। এবার হাতি করল কী, ঘরে মুখ ঢুকিয়ে একটা একটা করে সব পশুকে বের করে দিলো।
ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।
গির্জার অভ্যন্তরে খ্রিস্টের জীবনকে সুন্দর চিত্রকর্মের মাধ্যমে চিত্রিত করা হয়েছে। মাতা মেরির মূর্তিটিও সুন্দর সজ্জাসহ বেদীতে রাখা আছে। গির্জার ভিতরে ছবি তোলার নিয়ম নেই। অর্থাৎ এর অনন্যতা স্মৃতিতেই ধরে রাখতে হবে।
‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।
সে কথা শুনে নেকড়ে তাকে বলল, “তুমি তো যাচ্ছ, আমার কথাটাও তাকে একটু শুনিয়ে দেবে? তিন বছর ধরে আমি পেটের ব্যথায় দারুণ কষ্ট পাচ্ছি। দিনরাত ব্যথায় তিষ্টোতে পারছি না। দোহাই, তুমি তো যাচ্ছ, তাঁর কাছে জেনে নেবে কীভাবে এ ব্যথার উপশম হবে?”
পুরো শহরটি দুভাগে বিভক্ত, আপার ও লোয়ার পেডং। আগেই বলেছি গির্জা, গুমফা, দুর্গের ধ্বংসাবশেষ ইত্যাদি নিয়ে পেডং দাঁড়িয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে। এবার পরপর সেইসব দর্শন।