ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে একটি বিশেষ নাম–বাবাসাহেব আম্বেদকর। আমাদের সংবিধানের মুখ্য রচয়িতা তিনি।

শীতের নানা রূপ, ছন্দ ও সুরে ছড়া-কবিতায় বর্ণিত...!

হাইওয়ে ধরে নিজের কান্ট্রি সাইডের ফার্মহাউস থেকে

বাড়ি ফিরছিলেন ডাঃ জোসেফ মিলার, থাকেন ফিনিক্সে। গাড়ি চালাতে চালাতে ক্ষণিক আগের প্রাকৃতিক পরিবেশের ফেলে আসা মুহূর্তগুলির কথা ভাবছিলেন তিনি। হঠাৎই ছন্দপতন !!

বণিকের ছদ্মবেশে রাজা মুগ্ধ। তিনি তাঁর নিজের আসল পরিচয় দিলেন। আচমকা স্বয়ং রাজাকে দেখে বিচারক ও গ্রামের সবাই অত্যন্ত খুশি ও রাজাকে যথেষ্ট সম্মান দেখালেন।

ভারতের দক্ষিণ প্রান্তের শেষ ভূখণ্ড কন্যাকুমারী। তিন-তিনটি সমুদ্র এসে তার পায়ে লুটিয়ে পড়েছে–বঙ্গোপসাগর, আরব সাগর আর ভারত মহাসাগর। সে এক অবর্ণনীয় দৃশ্য !

এ বছরে মধুসূদন দত্তর দ্বিশতবার্ষিকী পূর্ণ হবে। তিনি জন্মেছিলেন ১৮২৪-এর ২৪ শে জানুযারি। ভূদেব মুখোপাধ্যায় ছিলেন তাঁর প্রিয় বন্ধু। মধুসূদন বয়সে বড়ো, ভূদেব ছোটো। কিন্তু মেধার ওজনদাঁড়িতে দুজনেরই পাল্লা ভারী ছিল।

জানুয়ারি মাসে জন্মেছিলেন বাংলা তথা ভারতের দুই কৃতী সন্তান–স্বামী বিবেকানন্দ এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু।

ক্রেতা : আমি তো চিনি চাইলাম। আপনি আমাকে লবন দিচ্ছেন কেন ??