ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়। 

দুর্গা পূজা কেবলমাত্র ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও এক বৃহৎ সামাজিক অনুষ্ঠান।

ছোটোদের হাসি-খুশি-মজার বিবিধ আয়োজন কৌতুক নকশায়।

প্রতি বছর ইছামতি নদীতে দুর্গা বিসর্জনকে ঘিরে দুই বাংলার মধ্যে সম্প্রীতির সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়ে ওঠে। বিসর্জনের সময় বাংলাদেশের মানুষ যেমন পশ্চিমবঙ্গের প্রতিমা বিসর্জন দেখতে আসে, তেমনই পশ্চিমবঙ্গের মানুষও বাংলাদেশের প্রতিমা দেখতে আগ্রহী হয়।

তবুও চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলো তাপু। মনীন্দ্রবাবু এতক্ষণ চুপ করে ছিলেন। একটাও কথা বলেন নি। এইবার বলে উঠলেন–ও কোথা গিয়েছিল, আমি জানি, আমার মুখে শুনুন। ও গিয়েছিল ফিরুদের বাড়ি।

ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।

এই আশ্রমের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের অন্যতম ছিল চরকা কেটে সুতো তৈরি। চরকা হলো তুলো থেকে সুতো তৈরির হস্তচালিত একরকম যন্ত্র। এছাড়াও চাষাবাদ, বস্ত্র তৈরির কাজ এবং অন্যান্য সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করাকে গুরুত্ব দেওয়া হতো এখানে ।

‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।

এমনি করে দিন যায়, লুকিয়ে কিম তার নিজের মুখ দেখে মুগ্ধ হতে থাকে। একদিন হয়েছে কি–কিম  মুগ্ধ হয়ে আয়নায় নিজের মুখ দেখছে, আর সেই সময় তার বউ সেই ঘরে ঢুকেছে। সে দেখে কিম তন্ময় হয়ে কী যেন দেখছে।

মাথার ওপর নীল আকাশের সামিয়ানা। সেখানে সাদা মেঘের ভেলায় ভাসমান শরতের অমল আনন্দ। পিছনে উঁচু পর্বতমালা খাড়া দাঁড়িয়ে, তারপর পাইনের ঘন সারি, সামনে ছড়ানো বিস্তৃত উপত্যকায় ছোট ছোট গ্রাম। তারই একটি এই সিলেরি গাঁও।