মার্চ ২০২৫

আমাদের কথা

ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।

আনন্দ-বসন্তে রঙের খেলা

প্রতিবারের মতোই খেলার সাথীদের নিয়ে রঙ খেলবে। লাল, কমলা, গোলাপী, সবুজ আবীরে রাঙিয়ে তুলবে একে অপরকে। তবে, কেউ কারও চোখে রঙ দিও না। আর এমন রঙ খেলায় ব্যবহার করো না, যা ত্বকের ক্ষতি করে। এছাড়া এমন রঙও খেলায় ব্যবহার করা উচিত নয়, যা পরিবেশকে দূষিত করে।

কৌতুক নকশা

শতাব্দী চট্টোপাধ্যায়

ছোটোদের হাসি-খুশি-মজার বিবিধ আয়োজন কৌতুক নকশায়।

অন্তুর অঙ্ক স্যার

নীতীশ বসু

এমন সময় এক ভদ্রলোক আমার হাতে চিঠিটা দিয়ে বললেন, আপনি তো ওদিকেই যাচ্ছেন–এই চিঠিটা অনীশ সামন্তকে দিয়ে দেবেন। তাঁকে কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই ট্রেনে উঠে গেলেন।

টুনটুনি আর বুলবুলি

প্রকৃতি চট্টোপাধ্যায়

সব শেষে পাখি পুলিশ বলল, “শোনো, টুনটুনি-বুলবুলি, তোমরা এখন বড়ো হচ্ছো। তাই তোমাদের বাসার ঠিকানা মুখস্ত রাখা উচিত।

ছড়া-কবিতা

ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।

বিশ্ব বন্যপ্রাণী দিবস

মৃণালিনী ঠাকুর

অরণ্যের গাছপালাদের মধ্যে খোলা আকাশের নিচে, মুক্ত পরিবেশে সবচেয়ে ভালো থাকে ওরা। বলা বাহুল্য, ওদের ভালো থাকার ওপর মানুষের অর্থাৎ আমাদেরও ভালো থাকা অনেকটাই নির্ভর করে। আসলে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণী একে অপরের পরিপূরক, সে সভ্য সমাজেই হোক বা গভীর অরণ্যে ।

তোমাদের পাতা

‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।

বিল্টু ও অতিথি

ইমরান খান রাজ

বাসায় ফিরে ব্যাগ রেখেই সোজা চলে গেল বাবার কাছে। দেখালো পাখির বাচ্চাটাকে। বাবা খুব মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করল পাখির বাচ্চাটিকে। মাথার ধূসর রং দেখেই বিল্টুর বাবা বলে উঠল, আরে এটা তো জলপিপি। এরা আমাদের অতিথি পাখি। প্রতিবছর শীতকালে অনেক দূর থেকে আমাদের দেশে আসে আশ্রয় নিতে।

কয়েকটা দিন সমুদ্র-শহর পুরীতে

অজন্তা সিনহা

গোল্ডেন বিচে দোকানপাট নেই। পরিচ্ছন্ন বালুকাবেলায় ঘুরে বেড়াতে বেশ লাগছিল। আর ঠিক তখনই অস্তগামী সূর্য তার সবটুকু রঙ ঢেলে দিলো চরাচর জুড়ে। মুগ্ধ হয়ে দেখলাম। সঙ্গে চলল ফটো সেশন! খুদে সদস্যটির আনন্দ দেখে কে !

keyboard_arrow_up