ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।

তোমরা ভবিষ্যত নাগরিক। তোমরা যদি এখন থেকে সচেতন ও সাবধানী হও, সুস্থ ও সুন্দর হবে পরিবেশ, বাঁচবে পৃথিবী।

ছোটোদের হাসি-খুশি-মজার বিবিধ আয়োজন কৌতুক নকশায়।

খাদ কাটা যখন দক্ষিণে বেকবাগান পর্যন্ত পৌঁছেছে, তখন খবর এল বর্গিদের সঙ্গে নবাব এক রফায় এসেছেন। বর্গির হাঙ্গামার আশঙ্কা স্তিমিত হয়ে এল। তাই খাদ কাটা বন্ধ হল। কাটা খাদ যেমন ছিল তেমন পড়ে রইল, বছরের পর বছর।

ওখানে কেবল বাঁধ আর কিছু নোনা গাছ। দিনে দুবার করে জোয়ার আর ভাটা। তারপর বড়ো কোটাল এলে তো কথাই নেই, তখন পাড় ভেঙে নদী উপছে জল। সেই জল ঢুকে পড়ে বাড়িতে, জমিতে। তখন তো একেবারে ভয় আর ভয়। কিন্তু এখানে যেন একেবারে অন্যরকম।

ছোটোদের মনের মতো শব্দের ছন্দ বন্ধনে নানারঙের মজাদার আয়োজন

পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে প্লাস্টিকের ব্যবহারের ক্ষতিকারক দিকটির কথা অবশ্যই উল্লেখ্য৷ প্লাস্টিক জল নিরোধক, হালকা এবং আকারে পরিবর্তনযোগ্য৷

তিতলি দেখতে পেল, সে লেকের ধারে একা বসে আছে। দুটো পরিযায়ী পাখি এসে তাকে বলছে–তুমি যাবে আমাদের দেশে? সাইবেরিয়া? অনেক দূর। প্রচণ্ড শীত। চারদিকে শুধু তুষার আর তুষার।

সুন্দরভাবে বাঁধানো এই সরোবরের স্ফটিক-স্বচ্ছ জলে খেলা করছে বিশাল আকৃতির এক একটি রঙিন মাছ। সরোবরের কিনারায় দাঁড়ালেই মাছের দল ছুটে আসে আর তাদের টুকটাক খাবার দিলে চঞ্চল জলকেলি করে বুঝিয়ে দেয় নিজেদের খুশি। এই সরোবরকে ঘিরেই রয়েছে পরিক্রমা পথ, যেখানে যথা নিয়মে পরিক্রমা করছেন শিখ ভক্তবৃন্দ।