কৌতুক নকশা
শতাব্দী চট্টোপাধ্যায়
কোনও এক স্কুল কর্তৃপক্ষের একদা মনে হয়েছিল সমস্ত কাজ বাংলায় করতে হবে, এমনকি রুটিনে মাস্টারমশাই, দিদিমনিদের নামের আদ্যাক্ষরও লেখা থাকবে বাংলাতে। কিন্ত এতে ফল হলো মারাত্মক !!!...সুনীল রাহা 'সুরা' হয়ে নেশা বিলোতে লাগলেন! দুলাল ধর হলেন 'দুধ'! নিবেদিতা বসু কলমহীন 'নিব' হলেন! আভা মন্ডল 'আম' হয়ে অস্বস্তিতে পড়লেন এবং ক্ষোভে ফেটে পড়লেন শান্তনু লাহা (শালা) !!! তবে পি টি স্যারের চেয়ে বেশি উত্তেজিত কেউই নন...তাঁর ইতিহাসপ্রেমী বাবা শখ করে ছেলের নাম রেখেছিলেন হুমায়ুন…! সেই হুমায়ুন লোধের উগ্র প্রতিবাদে সামিল হলেন প্রায় সব শিক্ষক, শিক্ষিকা। ফলে রুটিনে আবার English initial ফিরে এলো। কিন্ত ততদিনে যা হওয়ার হয়ে গেছে...পি টি স্যার সর্বসম্মতিক্রমে 'হুলো স্যার‘-এ রূপান্তরিত হয়েছেন !!!
বাঘ ধরার ৪টি উপায়…
১. Newton's law : বাঘকে আগে নিজের কাছে আসতে দাও, তারপর তুমি বাঘকে ধরো।
২. Einstein's law : ছুটতে ছুটতে বাঘ ক্লান্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে তাড়া করো এবং সহজেই ধরে ফেলো।
৩.বীরাপ্পন পদ্ধতি : বাঘিনীকে অপহরণ করে বাঘকে আত্মসমর্পণ করার হুমকি দাও।
৪. Indian police : থানায় একটি বেড়ালকে তুলে নিয়ে এসে তাকে স্বীকার করতে বাধ্য করো যে 'সে একটি বাঘ'।
আকাশ থেকে aeroplane, নদীতে bridge, জমিতে multi-storeyed building ভেঙে পড়ছে !!! তবে কি শুধু পাতালই নিরাপদ প্রভু ??!!
নাম তো ছিলই, এখন দামও হয়েছে। তাই এবার থেকে আপেল, কমলালেবুর মতো পেটি ব্যবহার করুন…! বস্তায় আলু, পেঁয়াজ আর ভরা চলবে না !!!
পাঠকদের মন্তব্য
250